Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

পূর্বতন চেয়ারম্যানবৃন্দ

 

মরহুম আলহাজ্ব মোস্তাক আহমদ চৌধুরী

পিতা: আলহাজ্ব এমদাদুল হক চৌধুরী। তিনি পেকুয়া গুরামিয়া চৌধুরী জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। ১৯৪১/৪২ সালে জমিদার সূত্রে বরইতলীতে আসেন। পরিবারসহ স্থায়ীভাবে বরইতলীতে আসেন ১৯৭২ সালের ২৫ শে নভেম্বর। তাঁর পিতা মরহুম এমদাদুল হক সাহেবের সাথে বরইতলীর খতিবে আযম মাওলানা হযরত ছিদ্দিক আহমদ (রহ.) এর সাথে সখ্যতা ছিল। জনাব মোস্তাক আহমদ চৌধুরী জমিদার বাড়ীতে জন্ম নিলেও গ্রামের সাধারণ মানুষের সাথে খুবই মিশতেন। মানুষের সুখ দুঃখে পাশ থাকতেন। ফলশ্রুতিতে হারবাং থেকে ইউনিয়ন বিভক্ত হলে প্রথম ইউপি নির্বাচনে অন্যসকল প্রার্থীকে পরাজিত করে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। পেকুয়ার জনাব মাহমুদুল করিমের সহায়তায় কারিতাস, কেয়ারসহ বিভিন্ন এনজিওকে সম্পৃক্ত করে রাস্তাঘাটের যথেষ্ট উন্নতি সাধন করেন। তিনি হিন্দু পাড়া সড়ক, বরইতলী রাস্তার মাথা শান্তির বাজার সড়ক নির্মাণ করেন। তিনি পহরচাঁদা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা জমিদাতা। তিনি পহরচাঁদা সমবায় সমিতির প্রতিষ্ঠাতা। তিনি-ই প্রথম হারবাং ছড়া ও বিবিরখীল বিলে বুরো চাষ শুরু করেছিলেন। সমাজ সংস্কারে তার অবদান অনস্বীকার্য। চুরি ডাকাতি নিমূর্লে তাঁর কঠোর অবস্থান স্বর্বজন স্বীকৃত। জনগণের ভালবাসা ও আন্তরিকতায় তিনি তৃতীয় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে পূনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। আরো উল্লেখ থাকে যে, তিনি বর্তমান সফল চেয়ারম্যান জনাব এ.টি.এম জিয়াউদ্দিন চৌধুরী জিয়া’র গর্বিত পিতা।


মরহুম নজির উল্লাহ চৌধুরী

১৯৭৬ সালে দ্বিতীয় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হন। ইউনিয়ন পরিষদ ভবন না থাকাতে তার বাড়ীর সামনে কাচারী গৃহ নির্মাণ করে পরিষদের কার্যক্রম চালাতেন। ইউনিয়ন পরিষদ ভবন নির্মাণে তাঁর প্রধান ভূমিকা রয়েছে। মরহুম এনামুল হক চৌধুরী, মরহুম নুরুল ইসলাম সিকদার, মাস্টার কবির আহমদ, মরহুমা জগুনা খাতুন, মরহুমা জরিনা খাতুন ও মরহুম আফলাতুন সিকদার’র সার্বিক সহায়তা নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদ ভবন নির্মাণ করেন। তিনি ন্যায় বিচারক হিসেবে পরিচিত ছিলেন। নিরলসভাবে এলাকার উন্নয়নে চেষ্ঠা করেছিলেন।


মরহুম নুরুল হক চৌধুরী

কর্মকালঃ ১৯৮৮-৯১। তিনি সৎ ও নিষ্ঠার সহিত কাজ করিতেন। ১৯৮৮ সালে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর ইউনিয়ন পরিষদের যাবতীয় আসবাবপত্র তিনিই তৈরী করেছিলেন। ডেইঙ্গাকাটায় দুই জন ডাকাত হত্যা ও উপর বরইতলীর একজন চোর হত্যার ঘটনায় তিনি উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের  অত্যন্ত দক্ষতার সাথে সমাধা করেছিলেন। ফলে জনগণের হয়রানি অনেকাংশে প্রশমিত হয়েছিল। তিনি বিভিন্ন রাস্তা নির্মাণ, সোনাইছড়ি পানির সুষম বন্টন ও খনন, জালফাডা খাল খনন এবং বরইতলীতে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। ৯১ এর ঘূর্নিঝড়ের সময় সাধ্যমত চাল বিতরণ করেছিলেন বলে জানা যায়। তাছাড়া তিনি বিভিন্ন জনহিতকর কাজ করেছিলেন।


মরহুম ছৈয়দ নুর সিকদার

জীবনের প্রথমে তিনি ব্যবসায়ী ছিলেন। তিনি গোবিন্দপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একমাত্র প্রতিষ্ঠাতা। গোবিন্দপুর জামে মসজিদের পাঁকা করণে তার আত্মিক অনুদান দেন। প্রথম ইউপি নির্বাচনে তিনি বরইতলী ইউনিয়ন পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তিনি পহরচাঁদা ফাজিল মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি, চকরিয়া উপজেলা কেন্দ্রিয় সমবায় সমিতি ও বিআরডিবি’র দুইবার চেয়ারম্যান ছিলেন। পহরচাঁদার সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে তার সক্রিয় ভূমিকা ছিল। তিনি চতুর্থ ইউপিপরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তিনি ভদ্র বিনয়ী ছিলেন। জনগণের যে কোন কথা তিনি শান্তভাবে শুনতেন। তিনি রাস্তাঘাট মেরামত, ওয়াপদা মেরামত, বিভিন্ন জনহিতকর কাজ করেছিলেন। বরইতলী দাখিল মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠায় তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। খাল ও গুদি, নিলাম কার্য সততার সাথে সম্পন্ন করিতেন।


মরহুম আলহাজ্ব মোহাম্মদ আমিন

তিনি শান্তির বাজার গ্রামে ১১ই এপ্রিল ১৯৬০ সালে মিয়াজী বংশের মৌলভী পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তার পিতার নাম: মৌলভী মফিজুর রহমান মাতার নামঃ মরহুমা আমিনা খাতুন।
শিক্ষা জীবন: ১৯৭০ সালে লক্ষ্যারচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হতে পঞ্চম শ্রেণী, ১৯৭৬ সালে কৈয়ারবিল উচ্চ বিদ্যালয় হতে এস.এস.সি, ১৯৮২ সালে কক্সবাজার সরকারি কলেজ হতে বি.এ পাশ করেন।

রাজনৈতিক জীবনঃ ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবিরের সাথে জড়িত হন। ১৯৭৮ সালে শিবিরের চকরিয়া কলেজ শাখার সভাপতি, ১৯৭৯-৮০ সালে কক্সবাজার সহ-সেক্রেটারী ও কক্সবাজার সরকারি কলেজের সভাপতি এবং জামায়াতে ইসলামী কক্সবাজার জেলার কর্মপরিষদ ও সুরার সদস্য, শ্রমিক কল্যান ফেডারেশন কক্সবাজার জেলার সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। সর্বশেষ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কক্সবাজার জেলা শাখার সহকারী সেক্রেটারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

চেয়ারম্যানঃ ১৯৯৮ সালে বরইতলী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে জনগণের রায়ে জয়লাভ করেন। ১৯৯৮-২০০৩ পর্যন্ত সফল চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে ব্রিক সলিং ও কালভার্ট নির্মাণ, কবরস্থানের উপরে উঠার সিড়ি নির্মাণ, মাহমুদ নগর কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা ও ভবন নির্মাণে অবদান, মধ্য বরইতলী বিদ্যালয়ে দ্বিতল ভবন নির্মাণে বরাদ্ধ আনয়নে সহযোগিতা, উত্তর পশ্চিম প্রাথমিক বিদ্যালয়কে রেজিষ্ট্রেশন করণে সহযোগিতা, দক্ষিন বরইতলী, পহরচাঁদা ও উত্তর পশ্চিম বরইতলীতে কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনে অবদান, চক্ষু শিবির পরিচালনা ও সরকারি বরাদ্ধকৃত ঔষধ যথাযথ বন্টনে তদারকি করতেন, সরকারি বরাদ্ধকৃত বিভিন্ন ভাতা যথাযথ বন্টন করতেন। সরকারি ও বিভিন্ন এনজিও এর সহায়তায় প্রচুর বৃক্ষরোপন করেন। বিচারের দীর্ঘ সূত্রিতা পরিহার ও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় সম্ভবপর চেষ্টা করেন, চোর ডাকাত দমন, মদ জোয়া, অবৈধ ভিসিডি প্রদর্শনী, অশ্লিল নাচগান বন্ধ করতে সক্ষম হন। তিনি ০৯ জুলাই ২০১২ ইংরেজী সালে ডাইবেটিকস সহ বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে চকরিয়া পুরানত বিমান বন্দরস্থ নিজ বাস ভবনে মৃত্যুবরণ করেন।

 

জনাব এ. টি. এম জিয়াউদ্দিন চৌধুরী জিয়া

জনাব এ.টি.এম জিয়া উদ্দিন চৌধুরী জিয়াঃ পিতা: মরহুম মোস্তাক আহমদ চৌধুরী (প্রাক্তন চেয়ারম্যান) মাতাঃ বেগম শামশুন্নাহার চৌধুরী বিবিরখীল, পহরচাঁদা, ইউনিয়নঃ বরইতলী। জন্মঃ ২১ জুন ১৯৬০ ইংরেজী। তিনি পেকুয়া জি.এম.সি ইন্সটিটিউশান-এ দশম শ্রেণী তবে তাঁর বাবা স্ব-পরিবারে পেকুয়া থেকে বরইতলীতে চলে আসার কারণে ভেওলা মানিকচর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস.এস.সি পাশ করেন। পরবর্তীতে চট্টগ্রাম চারুকলা কলেজে ভর্তি হয়ে এইচ.এস.সি সহ সাফল্যের সাথে স্নাতক ডিগ্রী লাভ এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হতে কৃতিত্বের সাথে এম.এ ডিগ্রী লাভ করেন। তিনি বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (বি.পি.এস.সি)-এর নন ক্যার্ডার উর্ত্তীণ হয়ে প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (পি.টি.আই)-এর ইন্সট্রাক্টর (চারুকলা) পদে ১৯৮৮ সালে মৌলভী বাজার পি.টি.আই-তে যোগদান করেন। তিনি রাজনৈতিক কারণে ঐ চাকরি ছেড়ে চলে আসেন নিজ উপজেলা চকরিয়ায়। ছাত্র রাজনীতির হাতেখড়ি পেকুয়া জি.এম.সি ইন্সটিটিউশানে। সর্বপ্রথম ঐ প্রতিষ্ঠানের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র অবস্থায় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান। ১৯৭৫ইং এর পরবর্তীতে রাজনীতির উপর বিধি নিষেধ থাকায় চট্টগ্রাম চারুকলা কলেজে ‘‘কালোজ’’ (কাল থেকে জন্ম) নামে একটি সংগঠন গড়ে তুলেন ১৯৭৭-এ। তৎপরবর্তীতে চট্টগ্রাম শহরে বঙ্গবন্ধু ইন্সটিটিউট নামে একটি সংগঠন গড়ে তুলে সমস্ত চট্টগ্রামে আলোচিত হন। উল্লেখিত সংগঠনগুলোতে তিনি সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। এরপর রাজনীতির বিধি নিষেধ প্রত্যাহার হলে তিনি চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগ, মহানগর যুবলীগ বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন এবং চারুকলা কলেজ ছাত্র লীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ চকরিয়া উপজেলা শাখার পর্যায়ক্রমে প্রচার সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক, সিনিয়র সহ-সভাপতির দায়িত্ব কৃতিত্বের সাথে পালন করেন এবং সৈরাচার সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী আন্দোলনে অগ্রনী ভূমিকা পালন করে চকরিয়া তথা কক্সবাজার ব্যাপী রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচিত হন। বর্তমানে তিনি একই সংগঠনের সিনিয়ন যুগ্ম আহবায়কের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। অসাধারণ বাগ্মিতা, কর্মদক্ষতা, সামাজিকতা, নেতৃত্বের অসাধারণ গুণাবলীর জন্য তিনি পরপর দুইবার বরইতলীর জনসাধারণের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তিনি বরইতলী ইউনিয়ন, চকরিয়া তথা কক্সবাজারের রাজনৈতিক ও সামাজিক অঙ্গনে সৎ, যোগ্য এবং অত্যন্ত বিনয়ী ও ভদ্র লোক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছে। তিনিই বরইতলীর একমাত্র চেয়ারম্যান যিনি পর পর দু’বার কর্মদক্ষতার মাধ্যমে জনগণের মন জয় করে নির্বাচিত হন। কক্সবাজার জেলা ইউনিয়ন পরিষদ ফোরামের সভাপতির দায়িত্বও দীর্ঘ সময় পালন করেন। তিনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে বেশ কয়েকটি স্বর্ণপদক ও বিভিন্ন পদক লাভ করেন। তিনি বিবিরখীল নিজ গ্রামে শহীদ মনসুর উদ্দিন চৌধুরী রেজি: প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা করে আজকের দিন পর্যন্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন এবং সমাজ উন্নয়নে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ক্লাবের সাথে সংশ্লিষ্ট রয়েছেন। তাঁর নিজ অর্থে ক্রয়কৃত জমির উপর বর্তমান ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মিত হয়। তাঁর সময় ইউনিয়নের রাস্তা-ঘাট তথা যোগাযোগ ব্যবস্থার যুগান্তকারী উন্নয়ন সাধিত হয়। চুরি ডাকাতি নির্মূল, বন্যার সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ, আঞ্চলিক দ্বন্ধ নিরসন, আংশিক বিচারিক ক্ষমতা বিভিন্ন ইউপি সদস্যদের মধ্যে ভাগ করে দিয়ে ক্ষমতা সুসংহত ও গণতান্ত্রিকতাকরণ, বিনা খরচে জাতীয়তা সনদ প্রদানসহ, রিলিফের সুষমবন্টন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহে সার্বিক সহযোগিতা ও তদারকির মাধ্যমে চকরিয়ার উপজেলায় বিশেষ করে প্রাথমিক শিক্ষা ক্ষেত্রে প্রথম স্থান অর্জনকারী ইউনিয়নে পরিণতকরণ, উপজেলা থেকে অন্যান্য ইউনিয়নের চেয়ে অধিক বরাদ্ধ এবং কৃষিক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন ঘটানোর লক্ষ্যে বি.আই.ডি.সি, কাবিকা ও অতিদরিদ্রদের কর্মসংস্থান কর্মসূচীর মাধ্যমে খাল খনন, বিশেষ করে সারের চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রে বিশাল অবদান রাখেন। সরকারি সিদ্ধান্তের আলোকে সামাজিক বনায়নের লক্ষ্যে বিতর্কহীনভাবে উপকারভোগী নির্ধারণ, ভূমিহীনদের মধ্যে খাস জমি বিতরণের পদক্ষেপ গ্রহন এবং বরইতলী ইউনিয়নকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিতি লাভের জন্য প্রেস ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার মাধ্যমে এলাকার বিভিন্ন সমস্যাদি তুলে ধরে প্রচারের ব্যবস্থাকরণ যেমন: সার্ক কার র‌্যালী এবং দূর্ণীতি বিরোধী র‌্যালীতে চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়কে বরইতলীর বিভিন্ন পয়েন্টে পঞ্চাশ হাজার গোলাপ দিয়ে তোরণ নির্মাণ এবং গোলাপ ও বিভিন্ন প্রজাতির ফুলের পাপড়ি ছিটিয়ে অতিথিদের বরণ করে নিয়ে জাতীয় প্রচার মাধ্যমে বরইতলীকে সর্বাধিক আলোচিত পর্যায়ে নিয়ে যাওয়াসহ বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ডকে তুলে ধরার সক্রিয় নেতৃত্ব দেন। তিনি ২০০৮ সালে তাঁর ইউনিয়ন পরিষদের সচিবসহ সদস্য সদস্যা এবং দফাদার, মহল্লাদার, চৌকিদারদের সাথে নিয়ে একটি বিতর্কহীন ভোটার তালিকা তৈরী করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন থেকে দায়িত্বপ্রাপ্ত দেশের গর্বিত সেনাবাহিনীকে সহযোগিতা প্রদান করেন। তিনি কৃষকদের জন্য কৃষি কার্ড প্রণয়নে কৃষি অধিদপ্তরকে অত্যন্ত দক্ষতার সহিত নির্ভূল তালিকা প্রণয়নের জন্য সহায়তা প্রদান করেন। তিনি একমাত্র চেয়ারম্যান আমাদের জানামতে বরইতলী ইউনিয়নে জেলা প্রশাসক, জেলা পুলিশ সুপার, উপজেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান, চকরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ, সরকারি বেসরকারি কর্মকর্তা এবং সাংবাদিকসহ বিভিন্ন এনজিও ও এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে নিয়ে একটি ব্যতিক্রমধর্মী প্রতিবন্ধী গ্রামীণ মেলা করে সমগ্র কক্সবাজারে সর্বাধিক আলোচিত হন। তিনি নির্লোভ সৎ চরিত্রের অধিকারী এবং বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ও একজন দক্ষ সমাজ সংস্কারক ও রাজনৈতিক নেতা হিসেবে ইতিমধ্যে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেন। তিনি তাঁর দায়িত্ব পালন কালে  বিভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের নেতাকর্মীদের সাথে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করে বরইতলীর গণমানুষের নেতা হিসেবে নিজেকে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছেন।